শিয়াদের নিয়ে কেনো এত বিতর্ক!
আসসালামু আলাইকুম।
মুসলিমদের মধ্যে সুন্নি ও শিয়া মতবাদ বরাবরই বিতর্ক বিষয়। আমরা অনেকেই মুটামুটি শিয়াদের উত্থান সম্পর্কে কম বেশি জানি। শিয়াদের সম্পর্কে আমাদের কিছু ভ্রান্ত ধারনাও আছে,যে ধারনা গুলো আমাদের সঠিক নয়। তবে শিয়াদের ব্যাপারে আমাদের সুন্নি মুস্লিমদের বড় আক্রোশ এর কারন হলো শিয়াদের অনেক বিষয়ে কুফুরি আকিদা গত বিশ্বাস। তাদের কিছু চরম বিতর্কিত আকিদা গত বিশ্বাসের জন্য সুন্নি মুস্লিমরা তাদের অনেক ক্ষেত্রে প্রকৃত মুসলিম তো দূরে থাক অমুসলিম ও বলা হয়। এবং অনেক সময় শিয়া মতবাদ কে ভ্রান্ত মতবাদও বলা হয়,,
#শিয়াদের কিছু মতবাদ ও বিশ্বাস >>
১=শিয়াদের কালেমা ভিন্ন,, তাদের কালেমা হলো = লা ইলাহা ইল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ আলী ওয়ালী উল্লাহ" তাদের ভাষ্যে আলী ওয়ালী উল্লাহ ব্যাতিত কালেমা তয়্যিবা মিথ্যা (শিয়া মাযহাব হ্বক হ্যায় পৃষ্ঠা ২)
২=আমরা (সুন্নি) চার খলিফাতে বিশ্বাসী হলেও শিয়ারা চার খলিফাতে বিশ্বাসী নয়। শিয়ারা হযরত আলী (র,) ব্যাতিত বাকি ৩ খলিফা(হযরত>আবু বকর,ওমর,ওসমান< রা.) কে অবৈধ খলিফা বলন,অনেকে তাদের কাফির ও বলে।(নাউজুবিল্লা) শিয়ারা ওমর (রা.) এর হত্যাকারী ফিরোজ এর কবর যত্ন সহকারে সংরক্ষন করেছে।
৩=শিয়াদের মূল বিশ্বাস ইমাম প্রথা, তারা ১২ ইমামে বিশাসী। এবং তারা মনে করে ইমাম রা মাসুম, তারা কোনো ভুল করতে পারে না,এবং ইমামরা গায়েব জানেন, (এটা শিরক)
৪=শিয়ারা বিশ্বাস করে ইমাম মাহাদির জন্ম হয়েছিলো এবং তার জন্মের কিছু কাল পর তিনি অদৃশ্য হয়ে যান, তিনি কিয়ামতে পূর্বে আসবেন। তবে সুন্নিদের বিশ্বাস ইমাম মাহাদির জন্ম হবে কিয়ামতে পূর্বে এবং তার বাবার নাম হবে আব্দুল্লাহ এবং মায়ের নাম হবে আমেনা।
৫=শিয়ারা ছিয়া ছিত্তায় বিশ্বাসী নয়,,তারা হযরত আয়িশা(রা.) ও আবু হুরায়রা (রা.) এর হাদিস বর্জন করেন।
৬=সুন্নিরা বিশ্বাস করি রাসূল (স.) মৃত্যুর সময় ইহুদির বিষ যন্ত্রনা ভোগ করেন।কিন্তু শিয়ারা মনে করে সেই বিষ ইহুদিদের ছিলো না, সে বিষ প্রয়োগ করেন আবু বকর ও ওমর (রা.) এর মেয়ে যথাক্রমে, আয়িশা (রা.) ও হাফসা (রা.) (নাউজুবিল্লাহ)
৮= আমরা সুন্নিরা ৫ ওয়াক্তে নামাজ আদায় করলেও শিয়ারা ৩ ওয়াক্তে নামাজ আদায় করে,, ফজর--- যোহর+আছর--- মাগরিব+এশা।
৯=ইসলামে মুতাহ বিবাহ নিষিদ্ধ হলেও শিয়ারা মুতাহ বিবাহ কে জায়েজ মনে করে.( নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চুক্তি বদ্ধ বিয়ে)
১০=সুন্নিদের ৫ রুকন বা মূল স্তম্ভের সাথে শিয়াদের রুকনের পার্থক্য আছে,, তাদের রুকন হলো ১.নামজ, ২. রোজা ৩.হজ্জ ৪.যাকাত ৫.বেলায়েত (উছুল কাফী)
১১=সুন্নিদের সাথে শিয়াদের আযানেও পার্থক্য আছে। শিয়ারা আযানে "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদূর রাসূলুল্লাহ" এর পরে "আশহাদু আন্না আলিউন ওয়ালী উল্লাহ" বলেন, এবং এর পরে "হাইয়া আল খাযির আল আমল" বলেন।
১২=শিয়াদের হজ্জ নিয়ে কুফুরি আকিদা রয়েছে! তারা মনে করেনন 'আরাফার দিনে আরাফার ময়দানে উপস্থিত গন জারয সন্তান" এবং শিয়াদের হজ্জে মহিলা হাজীদের মাহারাম লাগে না।
১৪=শিয়ারা বলেন আমরা এমন আল্লাহর উবাদত করি না যিনি হযরত উসমান ও মুয়াবিয়া (রা) কে খিলাফত প্রদান করেন।(কাশফুল আসরার ১০৭ পৃষ্ঠা খোমিনী)
১৫=শিয়ারা বলে = আল্লাহ পাক যখন খুশি হন তখন ফার্সি ভাষায় কথা বলেন এবং যখন আল্লাহ পাক রাগান্বিত হন তখন আরবী ভাষায় কথা বলেন! (তারিখুল ইসলাম ১৬৩)
১৬=ইমাম ব্যাতিত আল্লাহ পাকের অস্তিত্ব প্রমান অসম্ভব ( উছুল কাফী)
১৫= শিয়ারা মনে করে আলী রা. এর নাম ছাড়া উক্ত কালীমাই অবৈধ।
১৭= শিয়ারা মনে করেন প্রকৃত কোরান বর্তমানে নেই,,, এটা এখন কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। এবং প্রকৃত নাজিল কৃত কোরান কেবল ইমাম মাহাদির কাছেই রয়েছে। এবং প্রকৃত কোরানের আয়াতের সংখ্যা ১৭ হাজার। কোরান এর ২ টি অংশ একটি প্রকাশ্য অন্যটি অপ্রকাশ্য।
যাই হউক শিয়াদের আরো বিতর্কিত মতবাদ রয়েছে। কিছু কিছু তুলে ধরলাম।
তবে আমাদের সমাজে শিয়াদের নিয়ে কিছু শিয়া বিরোধীদের ভ্রান্ত ধারনা রয়েছে তা হলো -- শিয়ারা রাসূল (স) কে বিশ্বাস করে না, আসলে এই ধারনা ভুল,, তারাও রাসূল স. কে মানেন এবং শেষ নবী মনে করেন। এবং যেকোন অবস্থানে রাসূল স. নাম শুনলে সম্মানার্থে দূরুদ পাঠ করেন!তারাও এক আল্লাহ তে বিশ্বাসী, পরকালে বিশ্বাসী,,আসলে আমি শিয়া সুন্নি নিয়ে বিতর্ক করতে চাই না,, শুধু ধারনা টা দিলাম,, আমাদের সুন্নিদের কাছে যা বিতর্কিত তা শিয়াদের কাছে জায়েয। অনেকে অতি আবগী শিয়া প্রমী সুন্নি হয়েও, আবার অনেক সুন্নি অযথাই অতিরিক্ত শিয়া বিরোধী। আসলে প্রমান ও যুক্তি আলোকে সমাধান,, আমরা মুলিম রা অমুসলিম দের ক্ষেত্রে শিয়া সুন্নি বিতর্ক বাদ দিয়ে এক থাকবো,, তবে সুন্নিরা আবেগে বিবেক হারিয়ে শিয়া মত বাদের লুটিয়ে পড়বেন না মনে রাখবেন ঐক্য আর মতবাদ এক নয়,,,
কেউ অযথা শিয়া সুন্নি তর্ক কবেন না,এতে কোনো ফায়দা নেই,, কারন তর্ক করে কেউ কারো মতবাদ পরিবর্তন করতে পারবে না। তাই প্রত্যেকেই নিজের অবস্থান থেকে ভালো থাকি,, প্রত্যেকে কর্মের বিচার আল্লাহ করবেনই,, আমরা বিতর্ক থেকে বিরত থাকি,, এ নিয়ে সংঘাত কাম্য নয়। শিয়া মতবাদ নিয়ে বিতর্ক চিরকাল ছিলো, আছে, এবং চিরকাল থাকবেই। অতি আবেগীরাই সমস্যা সৃষ্টি করে,,,,একটি পোস্ট দিয়ে শিয়া সুন্নি ক্লিয়ার করে বুঝানো সম্ভব না। শিয়াদের কিছু বিতর্কিত মতবাদ উপরে তুলে ধরলাম,, (তবে যারা শিয়াদের উপর কিছু মিথ্যা অপবাদ বা বিতর্ক তৈরী করে দেয় তারা মূলত শিয়াও নয় সুন্নিও নয় বরং তারা সাম্রাজ্যবাদী হায়েনা) বিতর্ক নয় ---- সত্য প্রকাশই মূল লক্ষ্য বড় পোস্ট কোনো ভুল হয়ে থাকলে মাফ করবেন।
মুসলিমদের মধ্যে সুন্নি ও শিয়া মতবাদ বরাবরই বিতর্ক বিষয়। আমরা অনেকেই মুটামুটি শিয়াদের উত্থান সম্পর্কে কম বেশি জানি। শিয়াদের সম্পর্কে আমাদের কিছু ভ্রান্ত ধারনাও আছে,যে ধারনা গুলো আমাদের সঠিক নয়। তবে শিয়াদের ব্যাপারে আমাদের সুন্নি মুস্লিমদের বড় আক্রোশ এর কারন হলো শিয়াদের অনেক বিষয়ে কুফুরি আকিদা গত বিশ্বাস। তাদের কিছু চরম বিতর্কিত আকিদা গত বিশ্বাসের জন্য সুন্নি মুস্লিমরা তাদের অনেক ক্ষেত্রে প্রকৃত মুসলিম তো দূরে থাক অমুসলিম ও বলা হয়। এবং অনেক সময় শিয়া মতবাদ কে ভ্রান্ত মতবাদও বলা হয়,,
#শিয়াদের কিছু মতবাদ ও বিশ্বাস >>
১=শিয়াদের কালেমা ভিন্ন,, তাদের কালেমা হলো = লা ইলাহা ইল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ আলী ওয়ালী উল্লাহ" তাদের ভাষ্যে আলী ওয়ালী উল্লাহ ব্যাতিত কালেমা তয়্যিবা মিথ্যা (শিয়া মাযহাব হ্বক হ্যায় পৃষ্ঠা ২)
২=আমরা (সুন্নি) চার খলিফাতে বিশ্বাসী হলেও শিয়ারা চার খলিফাতে বিশ্বাসী নয়। শিয়ারা হযরত আলী (র,) ব্যাতিত বাকি ৩ খলিফা(হযরত>আবু বকর,ওমর,ওসমান< রা.) কে অবৈধ খলিফা বলন,অনেকে তাদের কাফির ও বলে।(নাউজুবিল্লা) শিয়ারা ওমর (রা.) এর হত্যাকারী ফিরোজ এর কবর যত্ন সহকারে সংরক্ষন করেছে।
৩=শিয়াদের মূল বিশ্বাস ইমাম প্রথা, তারা ১২ ইমামে বিশাসী। এবং তারা মনে করে ইমাম রা মাসুম, তারা কোনো ভুল করতে পারে না,এবং ইমামরা গায়েব জানেন, (এটা শিরক)
৪=শিয়ারা বিশ্বাস করে ইমাম মাহাদির জন্ম হয়েছিলো এবং তার জন্মের কিছু কাল পর তিনি অদৃশ্য হয়ে যান, তিনি কিয়ামতে পূর্বে আসবেন। তবে সুন্নিদের বিশ্বাস ইমাম মাহাদির জন্ম হবে কিয়ামতে পূর্বে এবং তার বাবার নাম হবে আব্দুল্লাহ এবং মায়ের নাম হবে আমেনা।
৫=শিয়ারা ছিয়া ছিত্তায় বিশ্বাসী নয়,,তারা হযরত আয়িশা(রা.) ও আবু হুরায়রা (রা.) এর হাদিস বর্জন করেন।
৬=সুন্নিরা বিশ্বাস করি রাসূল (স.) মৃত্যুর সময় ইহুদির বিষ যন্ত্রনা ভোগ করেন।কিন্তু শিয়ারা মনে করে সেই বিষ ইহুদিদের ছিলো না, সে বিষ প্রয়োগ করেন আবু বকর ও ওমর (রা.) এর মেয়ে যথাক্রমে, আয়িশা (রা.) ও হাফসা (রা.) (নাউজুবিল্লাহ)
৮= আমরা সুন্নিরা ৫ ওয়াক্তে নামাজ আদায় করলেও শিয়ারা ৩ ওয়াক্তে নামাজ আদায় করে,, ফজর--- যোহর+আছর--- মাগরিব+এশা।
৯=ইসলামে মুতাহ বিবাহ নিষিদ্ধ হলেও শিয়ারা মুতাহ বিবাহ কে জায়েজ মনে করে.( নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চুক্তি বদ্ধ বিয়ে)
১০=সুন্নিদের ৫ রুকন বা মূল স্তম্ভের সাথে শিয়াদের রুকনের পার্থক্য আছে,, তাদের রুকন হলো ১.নামজ, ২. রোজা ৩.হজ্জ ৪.যাকাত ৫.বেলায়েত (উছুল কাফী)
১১=সুন্নিদের সাথে শিয়াদের আযানেও পার্থক্য আছে। শিয়ারা আযানে "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদূর রাসূলুল্লাহ" এর পরে "আশহাদু আন্না আলিউন ওয়ালী উল্লাহ" বলেন, এবং এর পরে "হাইয়া আল খাযির আল আমল" বলেন।
১২=শিয়াদের হজ্জ নিয়ে কুফুরি আকিদা রয়েছে! তারা মনে করেনন 'আরাফার দিনে আরাফার ময়দানে উপস্থিত গন জারয সন্তান" এবং শিয়াদের হজ্জে মহিলা হাজীদের মাহারাম লাগে না।
১৪=শিয়ারা বলেন আমরা এমন আল্লাহর উবাদত করি না যিনি হযরত উসমান ও মুয়াবিয়া (রা) কে খিলাফত প্রদান করেন।(কাশফুল আসরার ১০৭ পৃষ্ঠা খোমিনী)
১৫=শিয়ারা বলে = আল্লাহ পাক যখন খুশি হন তখন ফার্সি ভাষায় কথা বলেন এবং যখন আল্লাহ পাক রাগান্বিত হন তখন আরবী ভাষায় কথা বলেন! (তারিখুল ইসলাম ১৬৩)
১৬=ইমাম ব্যাতিত আল্লাহ পাকের অস্তিত্ব প্রমান অসম্ভব ( উছুল কাফী)
১৫= শিয়ারা মনে করে আলী রা. এর নাম ছাড়া উক্ত কালীমাই অবৈধ।
১৭= শিয়ারা মনে করেন প্রকৃত কোরান বর্তমানে নেই,,, এটা এখন কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। এবং প্রকৃত নাজিল কৃত কোরান কেবল ইমাম মাহাদির কাছেই রয়েছে। এবং প্রকৃত কোরানের আয়াতের সংখ্যা ১৭ হাজার। কোরান এর ২ টি অংশ একটি প্রকাশ্য অন্যটি অপ্রকাশ্য।
যাই হউক শিয়াদের আরো বিতর্কিত মতবাদ রয়েছে। কিছু কিছু তুলে ধরলাম।
তবে আমাদের সমাজে শিয়াদের নিয়ে কিছু শিয়া বিরোধীদের ভ্রান্ত ধারনা রয়েছে তা হলো -- শিয়ারা রাসূল (স) কে বিশ্বাস করে না, আসলে এই ধারনা ভুল,, তারাও রাসূল স. কে মানেন এবং শেষ নবী মনে করেন। এবং যেকোন অবস্থানে রাসূল স. নাম শুনলে সম্মানার্থে দূরুদ পাঠ করেন!তারাও এক আল্লাহ তে বিশ্বাসী, পরকালে বিশ্বাসী,,আসলে আমি শিয়া সুন্নি নিয়ে বিতর্ক করতে চাই না,, শুধু ধারনা টা দিলাম,, আমাদের সুন্নিদের কাছে যা বিতর্কিত তা শিয়াদের কাছে জায়েয। অনেকে অতি আবগী শিয়া প্রমী সুন্নি হয়েও, আবার অনেক সুন্নি অযথাই অতিরিক্ত শিয়া বিরোধী। আসলে প্রমান ও যুক্তি আলোকে সমাধান,, আমরা মুলিম রা অমুসলিম দের ক্ষেত্রে শিয়া সুন্নি বিতর্ক বাদ দিয়ে এক থাকবো,, তবে সুন্নিরা আবেগে বিবেক হারিয়ে শিয়া মত বাদের লুটিয়ে পড়বেন না মনে রাখবেন ঐক্য আর মতবাদ এক নয়,,,
কেউ অযথা শিয়া সুন্নি তর্ক কবেন না,এতে কোনো ফায়দা নেই,, কারন তর্ক করে কেউ কারো মতবাদ পরিবর্তন করতে পারবে না। তাই প্রত্যেকেই নিজের অবস্থান থেকে ভালো থাকি,, প্রত্যেকে কর্মের বিচার আল্লাহ করবেনই,, আমরা বিতর্ক থেকে বিরত থাকি,, এ নিয়ে সংঘাত কাম্য নয়। শিয়া মতবাদ নিয়ে বিতর্ক চিরকাল ছিলো, আছে, এবং চিরকাল থাকবেই। অতি আবেগীরাই সমস্যা সৃষ্টি করে,,,,একটি পোস্ট দিয়ে শিয়া সুন্নি ক্লিয়ার করে বুঝানো সম্ভব না। শিয়াদের কিছু বিতর্কিত মতবাদ উপরে তুলে ধরলাম,, (তবে যারা শিয়াদের উপর কিছু মিথ্যা অপবাদ বা বিতর্ক তৈরী করে দেয় তারা মূলত শিয়াও নয় সুন্নিও নয় বরং তারা সাম্রাজ্যবাদী হায়েনা) বিতর্ক নয় ---- সত্য প্রকাশই মূল লক্ষ্য বড় পোস্ট কোনো ভুল হয়ে থাকলে মাফ করবেন।
সুন্দর লিখেছেন ।
উত্তরমুছুনদলবাজি পরকালে সমাধান হবে, এখন নিজেদের মধ্যে মারামারি না করা ভালো- কেউ ভুল করলে নম্রভাবে শুধরে দিন, কাউকে বাধ্য করা যাবে না, শুধু সত্য প্রচার করা দায়িত্ব
উত্তরমুছুন